স্কুল ছাত্রদের জন্য অনলাইন ক্লাস নির্দেশিকা সরকার থেকে

স্কুল ছাত্রদের জন্য অনলাইন ক্লাস নির্দেশিকা

স্কুল ছাত্রদের জন্য অনলাইন ক্লাস নির্দেশিকা দিয়েছে সরকার, বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য সেশন সংখ্যা, অনলাইন ক্লাসের সময়কালের জন্য নির্দেশিকা জারি করেছে ।

সরকার প্রাগ্যতা নির্দেশিকা জারি করার পর স্কুলে অনলাইন ক্লাসের ইউনিয়ন হিউম্যান রিসোর্স সরকার জানালেন একটি নির্দিষ্ট ক্যাপ রাখার জন্য ছাত্রছাত্রীদের ক্লাসে ডিউরেশন এবং কতটা সেশন সংখ্যা হচ্ছে স্কুলছাত্রদের বিভিন্ন স্তরের জন্য তাদের সময়কাল।

প্রাক প্রাথমিক অনলাইন ক্লাসগুলো জন্য সময়সীমা ৩০ মিনিটের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে ,৩০ মিনিট এর বেশি দেরী হতে পারবে না। প্রথম শ্রেণী থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত ৪৫ মিনিটে এর দুটো অনলাইন সেশন পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং ক্লাস ৯ থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত মোট চারটে সেশন ৩০-৪৫ মিনিটের রাখা হয়েছে।

অনলাইন ক্লাস পরিচালিত বিদ্যালয়গুলিতে অভিভাবকরা উদ্বেগ উত্থাপনের পরে মন্ত্রণালয় এই নির্দেশিকা তৈরি করেছে।

কোভিড -১৯ এর প্রাদুর্ভাবের পরে, ২০২০ সালের ১ শে মার্চ থেকে স্কুলগুলি বন্ধ হওয়ার পর থেকে নিয়মিত স্কুলগুলি ডিজিটাল স্ক্রিনগুলিতে ছাত্র-ছাত্রীদের এক্সপোজারকে বহুগুণে বাড়িয়ে তোলে। হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট মন্ত্রীরাএই অনলাইন ক্লাসের নির্দেশিকা জারি করেছে স্কুলগুলোর শিক্ষাব্যবস্থাকে পুনর্নির্মাণ করার জন্য।

এই নির্দেশিকাতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট উল্লেখ করা হয়েছে যেমন অনলাইন গ্রুপে কিছু প্রেজেন্টেশন রাখা রাখা উচিত যেগুলো খুব সহজ ভাবে পড়া যায়। এবং স্লাইড গুলো কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে যেমন পাঁচটি বুলেট পয়েন্ট এর উপরে যাতে না হয় কিছু গ্রাফিকের সাহায্য নেওয়া উচিত এবং তার সংখ্যা বাড়ানো উচিত যাতে ইনফরমেশন গুলো গ্রাফিকের দ্বারা দেওয়া হয় এবং যথাসম্ভব উচিত টেবিল গুলো কে বাদ দেওয়া।

করুণা ভাইরাসের ক্রমবর্ধমান বিস্তারে শিক্ষা ব্যবস্থা প্রচুর প্রভাব পড়েছে এমনকি পুরো সব মিলিয়ে প্রায় ২৪০ মিলিয়ন ছাত্ররা প্রভাবিত হয়েছে তাই সরকার অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা করে যাতে ছাত্র দের পড়াশোনায় কোন বাধা না ঘটে এবং প্রয়োজনীয় নিয়ম মেনে জাতীয় ছাত্ররা পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে। একটি স্বাস্থ্যকর উপায় এ ঘরের মধ্যে স্কুলের পরিবেশ সৃষ্টি করে ছাত্র-ছাত্রীদের কে ডিজিটাল মাধ্যমে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে আগ্রহী করে তুলতে হবে যাতে তাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় কোন ত্রুটি না হয়।

গাইডল্যাপগুলি পরিবার জুড়ে ডিজিটাল সংস্থানগুলির অ্যাক্সেসযোগ্যতার উপর ভিত্তি করে সুনির্দিষ্ট সুপারিশ করেছিল – ল্যাপটপ, স্মার্টফোন এবং টিভির সাথে ৪ জি সংযোগে অ্যাক্সেস প্রাপ্ত ব্যক্তিরা থেকে যাদের ডিজিটাল ডিভাইস নেই তাদের কাছে ঠিক।

নির্দেশিকাটিতে অনলাইন বা ডিজিটাল শিক্ষার আটটি ধাপ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে – পরিকল্পনা, পর্যালোচনা, ব্যবস্থা, গাইড, কথা বলা, বরাদ্দকরণ, ট্র্যাক এবং প্রশংসা। এই পদক্ষেপগুলি উদাহরণ সহ ডিজিটাল শিক্ষার পদক্ষেপের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের নির্দেশ দেয়।

অনলাইন পরিকল্পনা করার সময় মূল্যায়ন, অনলাইন এবং ডিজিটাল শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করার সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নজর রাখতে হয় যেমন সমগ্র সময়কাল ইন্টারভেনশন সাইবার ক্রাইম থেকে বাঁচানো সেগুলো তথ্য দিকে নজর রেখে সরকার এই পন্থা বাস্তবায়ন করছে।এবং ইউনিয়ন হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট সরকার তার দিকে নজর রেখে এগিয়ে যাচ্ছে।