চীনের একটি অ্যাকোয়ারিয়াম থেকে উদ্ধার করা হলো “লিটল গ্রে” এবং “লিটল হোয়াইট” নামক বেলুগা তিমি কে , আরো কত বন্দি রয়েছে বেলুগা তিমি জেনে নিন। চীনের একটি অ্যাকোয়ারিয়াম থেকে উদ্ধার করা হলো “লিটল গ্রে” এবং “লিটল হোয়াইট” নামক বেলুগা তিমি কে ,কত বছর বন্দী ছিল এরা?
আপনি হয়তোবা অনেক ভিডিও এবং ছবিতে বেলুগা তিমি কে দেখে থাকবেন এরা অনেক ধরনের কর্তব করে দেখায়, অনেক ভিডিওতে দেখা যায় এরা সমুদ্রে পড়ে যাওয়া মোবাইল নৌকায় বসে থাকা যাত্রীকে ফিরিয়ে দিয়ে যায়। তাহলে আসুন জেনে নেই বেলুগা তিমির জীবন সম্পর্কে।
তিমি এবং ডলফিন সংরক্ষণ সংস্থা অনুযায়ী আজও সারাবিশ্বে অন্তত 300 বেলুগা বন্দী অবস্থায় রয়েছে,বেলুগা খোলা সমুদ্রে অন্তত 60 বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে কিন্তু যখন ওরা বন্দি অবস্থায় থাকে তখন তাদের আয়ু অনেক কমে যায়।2011 সাল থেকে,প্রায় 10 বছর ধরে, “লিটল গ্রে” এবং “লিটল হোয়াইট” তাদের ফ্লিপার সমুদ্রে ডুবিয়ে দেখেনি যখন তারা একটি রাশিয়ান তিমি গবেষণা কেন্দ্রে ছিল। চীনের একটি অ্যাকোয়ারিয়াম থেকে 6,000 মাইল ভ্রমণের পর, দুটি বেলুগা তিমিকে আইসল্যান্ডের খোলা সমুদ্রে অন্যান্য তিমিদের সঙ্গে ছাড়া হয়েছে।
এরা অনেক শত শত তিমির সঙ্গে একসঙ্গে বাস করে, স্বীকার করে এবং এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় স্থান পরিবর্তন করে।এরা অনেক ধরনের আওয়াজ বের করে যা দিয়ে একে অপরের সঙ্গে কথাবার্তা বলে। এমনকি ওরা সুন্দর গানের কণ্ঠস্বর রয়েছে যার জন্য এদেরকে “সমুদ্রে ক্যানারি” বলা হয়। এরা দৈর্ঘ্যে অনেক বড় হয় অন্তত 2 থেকে 6 মিটার পর্যন্ত লম্বা হয় এবং অনেক রকমের মুখ বানাতে পারে এদের কপাল অনেকটা বড় তরমুজের মতো মনে হয়।বেলুগা তিমি দেখতে ধবধবে সাদা এবং সামাজিক প্রাণী।
আর্কটিকের সমুদ্রের বরফের পরিবর্তনের সাথে সাথে বেলুগাস নিজের জায়গা পরিবর্তন করে। তারা শরত্কালে দক্ষিণে চলে যায় এবং তারপর বরফ ভেঙে যাওয়ার সাথে সাথে বসন্তে আবার খাবার সন্ধানে ফিরে আসে। এদেরকে অনেক সময় নদীতে পাওয়া যায়। বেলুগাস বিভিন্ন প্রজাতির মাছ যেমন স্যামন এবং হেরিং, সেইসাথে চিংড়ি, কাঁকড়া এবং মোলাস্কগুলিকে খায়।
এরা ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত প্রজনন করে। ইন্টারন্যাশনাল হোয়েলিং কমিশন (IWC) তিমি শিকার নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে নিয়োজিত সংস্থা সমুদ্রে তিমি, ডলফিন এবং পোরপোইসের দেখাশোনার দায়িত্বে রয়েছে সমুদ্রে জলবায়ু পরিবর্তন শিপিং শুভ্রর দিকে বিশেষ লক্ষ্য রাখছে কারণ সেগুলো তিনি এবং ডলফিনদের সমুদ্রের যাতায়াত এবং বসবাসের অনেক প্রভাব ফেলছে।
WWF বেলুগার মত সামুদ্রিক প্রাণীদের উপর সমুদ্রের শব্দের প্রভাব থেকে বাঁচানোর জন্য প্রাকৃতিক সম্পদ প্রতিরক্ষা কাউন্সিল এবং মহাসাগর সংরক্ষণ গবেষণার সাথে অংশীদারিত্ব করেছে। কারণ তিনি এবং ডলফিনরা সমুদ্রের নিচে এদের নিজস্ব শব্দ ব্যবহার করে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ এবং খাবারের সন্ধান করার জন্য এবং যখন সমুদ্রে বড় বড় জাহাজ এবং তেল বের হয় তখন তাদের জীবনযাত্রা খুবই প্রভাব পড়ে তার থেকে বাঁচানোর জন্য চলছে অভিযান।এই প্রাণীদেরকে বাঁচাতেই হবে না হলে পৃথিবীর বুক থেকে ডাইনোসরের মত এরাও চিরতরে হারিয়ে যাবে। সুতরাং সমুদ্রকে পরিষ্কার রাখার দায়িত্ব সকলেরই।
প্রত্যেক বছরই আমরা অনেকেই জীবন বীমা পলিসি কথা শুনে থাকি অথবা আয়কর রিটার্নর সময় ভাবতে … Read More
বিয়ে হয়েছে মাত্র কিছুদিন আগে তারপরেই গর্ভবতী রিচা চাড্ডা, দিওয়ালি লুক দেখে অনেকে সন্দেহ করছে।… Read More
শুভশ্রী গাঙ্গুলী দ্বিতীয়বার প্রেগনেন্ট আপনি যদি প্রতিনিয়তই টলিউড কে ফলো করে থাকেন তাহলে শুভশ্রী গাঙ্গুলী… Read More
আপনি বোধহয় শুনলে অবাক হবেন চলচ্চিত্রে পশু শিল্পীরা যা রোজগার করে তা অনেক বড় বড়… Read More
আপনাদের হয়তো অনেকেরই জানা নেই ঋষি সুনক এর আসল পরিচয়। তিনি একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই… Read More
মডেলিং এর সাথে ছোট পর্দায় কাজ করতে করতে বড় পর্দায় নামকরা অভিনেত্রী হয়ে উঠলেন কিন্তু… Read More