শীতকালে শহর কলকাতায় একাধিক মেলা আয়োজিত হয়, যার বেশিরভাগটাই করোনার জেরে এবছর হবে।সংখ্যায় কম হলেও সরকারি বেশ কিছু মেলা এবছর হবে বলে জানানো হয়েছে নবান্নের তরফে।
করোনার জেরে এবছর বন্ধ থাকছে বহু মেলা, তবে সরকারি মেলা হতে পারে। শীতের মরশুমে একাধিক মেলা ঘোরার আনন্দই আলাদা। তবে করোনার জেরে এবছর এসব বন্ধ। কলকাতা বইমেলা হবে কি না সেই নিয়েও অনিশ্চয়তা। বহু খাদ্য মেলা, বইমেলা বন্ধ থাকছে এবছর, তবে সরকারি মেলা হতে পারে এমনটাই ইঙ্গিত মিলেছে।
করোনার জেরে এবছর বন্ধ থাকছে বহু মেলা, তবে সরকারি মেলা হতে পারে। শীত মানেই পিনকিন,মেলা,ঘুরয়ে যাওয়া, বড়দিনের আনন্দ।তবে চলতি বছর আর পাঁচটা বছরের থেকে অনেকটাই আলাদা।নিউ টাউন কলকাতা উন্নয়ন পর্ষদের উদ্যোগে প্রত্যেক বছর ২৩ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি পর্যন্ত মেলা হয় নিউ টাউনে। তবে এবছর করোনার জেরে বন্ধ থাকবে মেলা।
শীতের মরসুমে কলকাতা শহরে একাধিক মেলার আয়োজন করা হয়।তবে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা আয়োজিত বেশিরভাগ মেলাই হবে না এবছর। করোনার আবহে মেলা করবেন না বলেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অনেকে। তবে নবান্নের তরফে জানানো হয়েছে রাজ্য সরকার কিন্তু একেবারেই মেলা বন্ধের পক্ষে নেই, বেসরকারি সংস্থাগুলি যদি মেলা করতে চায় তাহলে অনুমতি দিতেই পারে নবান্ন। প্রতিবছরের মতো খুব বেশি মেলা না হলেও কিছু কিছু সরকারি মেলা এবছরও হবে বলেই জানিয়েছেন নবান্নের কর্তারা।এই নিয়ে বিস্তারিত ভাবে খুব শীঘ্রই রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হবে বলেও মন্তব্য করা হয়েছে। তবে জেলাস্তরের মেলা গুলো হবে কি না তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে স্থানীয় প্রশাসন।
আরো পড়ুন: বড়দিনের আগেই করোনার তৃতীয় ঢেউ দাপট দেখাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে
মেলা হলে মানতে হবে সমস্ত রকম করোনার বিধি। বিগত কয়েকবছর ধরে দমদমে মার্গসঙ্গীতের আসর , এবং পাখি মেলা হয়ে আসছে, তবে এবছর করোনার জেরে দুটি অনুষ্ঠানই বন্ধ থাকবে বলেই জানানো হয়েছে। এই মেলার উদ্যোক্তা দমদম পুর এলাকার তৃণমূল নেতা রাজু সেনশর্মা। মেলা মানেই জনসংযোগ, তবে এবছর পরিস্থিতি এমন যে এসব আর সম্ভব নয়। দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে শীতের অন্যতম ‘নালে ঝোলে’ খাদ্যমেলাও এবছর বন্ধ থাকবে।
এ বছর আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা নিয়েও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। ‘গিল্ডের নির্দেশিকা অনুসারে মেলা হয়, তবে এবছর গিল্ডের সবুজ সঙ্কেত না মেলায় এখনও কিছু নিশ্চিত ভাবে বলা যাচ্ছে না। গিল্ডের সাধারণ সম্পাদক সুধাংশু দে জানিয়েছেন , কলকাতা বইমেলা হবে কি না সেই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি এখনও, তবে করোনাবিধি মেনে জেলার বইমেলাগুলি হতেও পারে। দমদমের দমদম নাট্য মেলাও এবছর হবে না এমনটাই ধরে নেওয়া হয়েছে।
অপরদিকে গৌতম হালদারের উদ্যোগে উত্তর কলকাতার পাইকপাড়াতে অনুষ্ঠিত হয় একটি খাদ্য মেলা, এবছর সেই মেলা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন উদ্যোক্তা। তার মতে করোনার জেরে এই সময় মেলা করাটাও দুশ্চিন্তার, আবার মেলার আয়োজন হলেই যে লোক আসবে এমনটাও নয়।
শীতের শুরু থেকে জেলায় জেলায় আরম্ভ হয় খাদ্য মেলা, বই মেলা র মতো একাধিক মেলা। করোনার জেরে এবছর তেমনভাবে কোনো মেলাই হবে না। এর ফলে জনসংযোগ যেমন হবে না, তেমনি অনেক মানুষ যারা মেলায় স্টল দেয় প্রতিবছর তাদেরও এবছর অনেকটাই ক্ষতি হল।
আরো পড়ুন: করোনা আবহে এবছর শান্তিনিকেতনে বন্ধ থাকবে পৌষমেলা, তবে পৌষ উৎসব হবে
প্রত্যেক বছরই আমরা অনেকেই জীবন বীমা পলিসি কথা শুনে থাকি অথবা আয়কর রিটার্নর সময় ভাবতে … Read More
বিয়ে হয়েছে মাত্র কিছুদিন আগে তারপরেই গর্ভবতী রিচা চাড্ডা, দিওয়ালি লুক দেখে অনেকে সন্দেহ করছে।… Read More
শুভশ্রী গাঙ্গুলী দ্বিতীয়বার প্রেগনেন্ট আপনি যদি প্রতিনিয়তই টলিউড কে ফলো করে থাকেন তাহলে শুভশ্রী গাঙ্গুলী… Read More
আপনি বোধহয় শুনলে অবাক হবেন চলচ্চিত্রে পশু শিল্পীরা যা রোজগার করে তা অনেক বড় বড়… Read More
আপনাদের হয়তো অনেকেরই জানা নেই ঋষি সুনক এর আসল পরিচয়। তিনি একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই… Read More
মডেলিং এর সাথে ছোট পর্দায় কাজ করতে করতে বড় পর্দায় নামকরা অভিনেত্রী হয়ে উঠলেন কিন্তু… Read More