Physical Address
304 North Cardinal St.
Dorchester Center, MA 02124
Physical Address
304 North Cardinal St.
Dorchester Center, MA 02124
তামিম ইকবাল ফেইসবুক লাইভ বিরাট কোহলির সঙ্গে ,“ আমার দ্বিতীয়বার ব্যাটিং করার সময় প্রথম দলের রানকে অতিক্রম করার মনে ভাবনা সহজ :“ভারতের ক্যাপ্টেন বিরাট কোহলি বাংলাদেশের ক্রিকেটার তামিমকে উনার বেটিং মন্ত্র বলছিলেন :
ভারতের ক্যাপ্টেন বিরাট কোহলি উনার ব্যাটিং জ্ঞান বাংলাদেশের কাউন্টার পার্ট তামিম ইকবালকে ভিডিও কথাবার্তার দাঁড়া শোনাচ্ছিলেন।
৩১ বছর বয়সী ভারতের ক্যাপ্টেন দ্বিতীয়বার ব্যাটিংয়ের সময় প্রথম দলের রান কে অতিক্রম করার চিন্তাভাবনা মেজাজএবং চাপের মধ্য দিয়ে ড্রিল রুটিন গুলো আলোচনা করেন বাংলাদেশের নূতন নিযুক্ত ক্যাপ্টেন তামিমের প্রশ্নের উত্তর ফেসবুক লাইভ এর মধ্যে দিচ্ছিলেন।
— Tamim Iqbal Khan (@TamimOfficial28) May 16, 2020
অনেকে বিশ্বাস করে ভারতের ওডিআই ইতিহাসে কহলি সবচেয়ে ভালো রান চেজার।কোহলি এখন পর্যন্ত ব্যাটিংয়ে ২৬টি সেঞ্চুরি করে নিয়েছে যেখানে শচীন টেন্ডুলকার ১৭ টি সেঞ্চুরি করেছিলেন রান চেজ করার সময় তাই শচীন তেন্ডুলকর বিরাট কোহলি কে ফলো করেন। যদি দেখা যায়, কোহলি ওডিআই ম্যাচে ওভারঅল ৫৯ রান করেছে, কিন্তু যখন রান চেজ করা হয় তখন তিনি এভারেজ ৬৮ রান করেছেন।
ওই ২৬ টি সেঞ্চুরি মধ্যে, তিনি উনার টিমকে ২২টি ম্যাচে ফিনিশিং লাইন পর্যন্ত নিয়ে যায় যেখানে উনার এভারেজ ছিল ৯৬ রানএর মত উনার টিম জয়ী হয়।
সুতরাং দেখা যাচ্ছে এটি তামিমের ন্যাচারাল ব্যাপার বিরাট কোহলি রান চেজ সম্পর্কে জানতে উৎসাহিত হওয়া।
মাস্টার ব্লাস্টার বিরাট কোহলি আরো বলেছেন যে উইকেটের পেছন থেকে তিনি মুশফিকুর রহিম এর প্রশংসা করেছিলেন “ উত্সাহিত”।
তিনি মুচকি হাসি দিয়ে বললেন,” রান চেজ করার সময় আমার মানসিক চিন্তাভাবনা সরল থাকে অনেক সময় উইকেট কিপার মুশফিকুর রহিম এবং অন্যান্য উইকেট কিপাররা উইকেটের পেছন থেকে এরকম কিছু জিনিস বলে থাকেন যেগুলো আমাকে উৎসাহিত করে”।
যেকোনো ফরম্যাটে অর্থাৎ অবস্থায় খোলা ভাবে স্কোর করবার এই অসাধারণ গিফটের জন্য তিনি এখন পর্যন্ত সব ইন্টারন্যাশনাল মিলিয়ে ৭০ বার সেঞ্চুরি , ওডিআইতে ৪৩ বার এবং টেস্ট ম্যাচে ২৭ বার এবং তার সাথে ২০০০০ ও বেশি রান সহ সব ফরম্যাটের মোটামুটি প্রায় ৫০ টির বেশি সকল ক্ষেত্রে করে থাকেন ।
উচ্চ দলের ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি বলেন যে তিনি সবসময় রান চেঞ্জিং এ খুব এনজয় করে থাকেন।
তিনি আরো বলেন “ তিনি সবাইকে এই জিনিসটা বলে থাকেন, প্রধানত ইয়াংস্টার দেরকে যে আমার নিজেকে বিশ্বাস করতে হবে যে আমি ভালো খেলি। যখন আমি ছোট ছিলাম টিভিতে খেলা দেখতাম তখন বেশিরভাগ সময় লক্ষ্য করেছি যে ভারতীয় ক্রিকেটাররা রান চেজ করার সময় হেরে যেত। খেলা শেষে বিছানায় গিয়ে শুয়ে ভাবতাম আমি যদি হতাম তাহলে ম্যাচ টি জিতে নিতাম । এটা ছিল একটি স্বপ্ন।
“এরকম যখন কোন সিচুয়েশন আসে , আমি সর্বদা সেই চিন্তায় এগিয়ে যায়। ম্যাচটিকে জিতার একটা ফিলিংস সেটা একটিভেট হয়ে যায়”।
ডানহাতি ব্যাটসম্যানদেরকে প্রায়ই দেখা যায় ওরা বল ডেলিভারির অনেক আগে পজিশন নিয়ে নেয় ,কিন্তু সে ক্ষেত্রে উনার ব্যাট একজন লোকের মধ্যে নিচে আসে এবং তিনি উনার অভিজ্ঞ টেকনিক গুলোর দ্বারা খুবই ভালো পদ্ধতিতে পিচটিতে ডমিনেট করে থাকে রান চেজ এর সময় ।
এবং তিনি এটিকে তুলে ধরতে সক্ষম যেটা তিনি নিজেও বিশ্বাস করেন। সুতরাং এসব কিছু মিলিয়ে উনি রান চেজ এর সময় যত বড়ই রান হোক না কেন তিনি আনন্দের সহিত করে থাকেন।
রান চেজ করা খুবই সহজ কারণ শুধু তুমি জানতে পারবে যে তোমার টার্গেট টা কি এবং তোমাকে কতটুকু করতে হবে। রান চেজ করা মোটেও চাপের বিষয় নয় । আমি সেটাকে ম্যাচটিকে জিততে একটি অপরচুনিটি হিসেবে নিয়ে থাকি। একটি টিমের পক্ষে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং এই জিনিসটা আমাকে সাহায্য করেছে সর্বদা আনবিটেন থাকতে ।
“এগুলোর মধ্যে এমন আরও অনেক সিচুয়েশন আছে কিন্তু আমাদেরকে সব সিচুয়েশন কেই এনালাইজ করে দেখা উচিত। যেভাবে এনালাইজ করা হয় সেটা ডিটারমাইন্ড করে ব্যাটিং করার সামর্থের উপর।আমার জন্য এটা সহজাত।
বিভিন্ন খেলোয়াড়দের সঙ্গে তামিম ইকবাল ফেইসবুক লাইভ ইন্টারভিউ করোনা ভাইরাস লকডাউন কালে সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি নিত্য নিয়মিত হয়ে গেছে। তিনি অলরেডি নিজের অনেক টিমমেটদের ইন্টারভিউ নিয়ে নিয়েছেন, তার মধ্যে আছে মাশ্রফে বিন মর্টাজা, মুশফিকুর রহিম,মোহাম্মদ উল্লাহ, তাসকিন আহমেদ,রুবেল হোসেন এবং নাসির হোসেন।
তিনি অন্যান্য দলের ক্রিকেটারদের কেউ ইনভাইট করেছেন। তার আগে তিনি সাউথ আফ্রিকা ক্যাপ্টেন ফাফ ডু প্লেসিস ভারতের ব্যাটসম্যান রোহিত শর্মা সাথেওকথা বলেছেন।
আরো পড়ুন, ক্রিকেটার শাকিব আলী হোসেন দ্বিতীয়বার বাবা হলেন