Physical Address
304 North Cardinal St.
Dorchester Center, MA 02124
Physical Address
304 North Cardinal St.
Dorchester Center, MA 02124
ক্রমশ পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে দিল্লিতে, দৈনিক সংক্রমণ ছাড়িয়েছে আটহাজার, আতঙ্কে দিল্লিবাসী। দশেরার পর থেকে দিল্লিতে হু হু করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। দিল্লিতে গত এক সপ্তাহে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন ৫১ হাজার
ক্রমশ খারাপ পরিস্থিতি হচ্ছে দিল্লিতে, দৈনিক সংক্রমণ ছাড়িয়েছে আটহাজার। দিল্লিতে করোনার থার্ড ওয়েভ।আগামী পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যাবে বলে আশঙ্কা।
ক্রমশ পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে দিল্লিতে, দৈনিক সংক্রমণ ছাড়িয়েছে আটহাজার দেশে করোনা সংক্রমণ কমে আসলেও দিল্লিতে ক্রমশ বেড়েই চলেছে সংক্রমণের হার। বর্তমানে করোনা আক্রান্তের নিরিখে প্রথমেই আছে দিল্লির নাম, যেখানে প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই কেউ না কেউ করোনায় আক্রান্ত। আক্রান্তদের মধ্যে বেশিরভাগেরই তেমন কোনো উপসর্গ দিচ্ছে না। পরিস্থিতি ক্রমশ খারাপের পর্যায় চলে যাচ্ছে। দৈনিক সংক্রমণ ছাড়িয়েছে আট হাজার।
দিল্লিতে করোনার থার্ড ওয়েভ শুরু হতেই হু হু করে বেড়ে চলেছে আক্রান্তের সংখ্যা। বর্তমানে দিল্লিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৪ লাখ, পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত এক সপ্তাহে ৫১ হাজার মানুষ করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। তবে থার্ড ওয়েভ শুরু হলেও এখন লকডাউন হবে না বলেই স্পষ্টত জানিয়েছেন দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন।
উৎসবের মরশুমের দশেরার পর থেকেই এক ধাক্কায় অনেকটা বেড়ে গেছে দিল্লিতে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। দেশে যেখানে সংক্রমণের গড় ৪.২% সেখানে দিল্লিতে দিল্লিতে তার প্রায় তিনগুন বেশি সংক্রমণের হার, যা শীতের মরশুমে আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।
গত রবিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এর সাথে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেজরিওয়াল এবং আরও অনেকে,করোনা আক্রান্তের সংখ্যা যে আরও বাড়বে এবং আরও কিছুদিনে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে তা জানিয়েছেন ওই বৈঠকে উপস্থিত নীতি আয়োগের সদস্য ডক্টর ভি কে পাল।
করোনা সংক্রমণ রুখতে ১২ দফা পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে৷ যার মধ্যে কোভিড সেন্টারে অক্সিজেন সাপোর্টের ব্যবস্থা বাড়ানোর সাথে সাথে আইসিইউ বেডের সংখ্যা বাড়ানো হবে। বাড়ানো হচ্ছে কোভিড টেস্টের সংখ্যা এবং হোম আইসোলেশনে যারা আছেন তাদের দিকেও নজর রাখতে বলা হয়েছে।
দিল্লি হাইকোর্টের তরফে সরকারের কাছে অ্যান্টিজেন রিপোর্ট জমা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। বেশিরভাগ টেস্ট নাকি মিথ্যা নেগেটিভ রিপোর্ট দিয়েছে বলে কথা উঠছিল, যদিও দিল্লি সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয় ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চের রিয়েল টাইম আরটি পিসিঅার টেস্ট বেশি হচ্ছে যেখানে স্বাস্থ্যকর্মীরা বাড়ি বাড়ি ঘুরে নমুনা সংগ্রহ করছেন।