Physical Address
304 North Cardinal St.
Dorchester Center, MA 02124
Physical Address
304 North Cardinal St.
Dorchester Center, MA 02124
র্যাচেল হোয়াইট MeToo মোমেন্ট, সাজিদ খান আসলে কি করেছিল ওর সাথে? ইনি কি ভারতীয় আসুন জেনে নেই, মডেলিংয়ের দুনিয়াতে র্যাচেল হোয়াইট এর রয়েছে একটি নিখুঁত শরীর এবং তার জন্য ইন্ডাস্ট্রিতে মডেল হিসেবে প্রচুর পরিচিতি।তিনি কি ভারতীয় না বিদেশী কি তার আসল পরিচয়?
তিনি কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন কিন্তু উনি একজন আমেরিকান ভারতীয় এবং খ্রিস্টান ধর্মে বিশ্বাস করেন যদিও উনার পরিবার সম্পর্কে বেশি একটা জানা নেই কিন্তু তিনি পরিবারকে খুবই ভালোবাসেন।পরিবারের সঙ্গে এক দুটো ছবি তিনি সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করেছিলেন এবং অবসর সময়ে ঘুরতে যেতে ভালোবাসেন। উনার প্রিয় জায়গা হচ্ছে মিয়ামি।
তিনি সাজিদ খানের বিরুদ্ধে MeToo মোমেন্ট সোচ্চার হয়েছিলেন। 12 অক্টোবর 2018-এ, র্যাচেল বলিউডে MeToo আন্দোলনের অংশ হিসেবে চলচ্চিত্র পরিচালক সাজিদ খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রকাশ করেন। আরেক অভিনেত্রী, সালোনি চোপড়া, এবং তার বিরুদ্ধে র্যাচেলর অভিযোগের কারণে খানকে হাউসফুল 4 ফিল্ম পরিচালনা থেকে সরে দাঁড়াতে হয়েছিল এবং একাধিক যৌন হয়রানির কারণে ভারতীয় চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন পরিচালক সমিতি (IFTDA) থেকে এক বছরের জন্য বরখাস্ত করা হয়েছিল।
র্যাচেল জানিয়েছিলেন যে যখন তিনি “ হুমসকাল “ ছবির জন্য কথাবার্তা বলতে সাজিদ তাকে নিজের বাড়িতে ডেকেছিলেন,তার বাড়িতে যাওয়ার পর তখন সাজিদ খান অভিনেত্রীকে পোশাক খুলে ফেলতে বলেছিলেন কারণ ওই সিনেমায় প্রচুর বিকিনি দৃশ্য রয়েছে। অভিনেত্রী সেটা করতে বিরোধিতা করলে তিনি তার বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসেন।
র্যাচেল একজন আমেরিকান ভারতীয় অভিনেত্রী 1994 সালে নভেম্বর মাসের 3 তারিখ তিনি কলকাতায় আমেরিকান ভারতীয় পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
র্যাচেল কর্মজীবন শুরু করেছিলেন প্রথমে মডেলিং এর সাথে। তিনি বেশকিছু মডেলিং এ নাম অর্জন করেছেন উনার ফিটনেস যুক্ত শরীর মডেলিংয়ের জন্য একদম পারফেক্ট।মডেলিং দুনিয়াতে তিনি একজন নামকরা ব্যক্তি।র্যাচেল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ফ্যাশন ব্র্যান্ড Yog The Label-এর সাথে সহযোগিতা করেছেন যা বিশ্বব্যাপী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপে তৈরি তার ছবি বৈশিষ্ট্যযুক্ত পণ্য বিক্রি করে।
র্যাচেল হোয়াইট বেশ কিছু জনপ্রিয় ব্র্যান্ডে কাজ করেছেন।এমআরএফ টায়ারের মতো জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের জন্য অনুমোদন করেছে, তারপর অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক, কোটক মাহিন্দ্রা, এয়ারটেল,গার্নিয়ার, ইসিসি, পন্ডস,আমাজন, স্কোডা ইন্দি এবং আরো অন্যান্য অনেক কিছুতে।
তিনি একটি তামিল চলচ্চিত্র “মনকথা” দিয়ে তার কর্মজীবন শুরু করেছেন। 2014 সালে, রাচেল হোয়াইট ইমরান হাশমি, সঞ্জয় দত্ত, কঙ্গনা রানাউত এবং নেহা ধুপিয়ার সাথে “উংলি” ছবিতে বলিউডে প্রথম অভিনয় করেছিলেন যেখানে তিনি এমরান হাশমির বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন।
তিনি 2015 সালে “হর হার ব্যোমকেশ”, 2017 সালে “দেবী” এবং “ওয়ান” অভিনয় করেছিলেন। সোনালি রাউতকে সিটকম ওয়েব সিরিজ লাভ, “লাইফ অ্যান্ড স্ক্রু আপস”-এ অভিনয় করেছেন, যেখানে জিনাত আমান, জারিনা ওয়াহাব, ডলি ঠাকুর এবং সুশান্ত দিভগিকর অভিনীত।তিনি 2019 সালে “থাই কারি” নামক বাংলা মুভিতে কাজ করেছেন। 2017 সালে তিনি একটি পাঞ্জাবি মুভি “সদ্দে সি.ম সাহেব” এ অভিনয় করেছেন।
তিনি একজন ফিটনেস ফ্রিক ব্যক্তি এবং প্রতিদিন তিনি ওয়ার্কআউট এবং ব্যায়াম করেন তিনি জিমে যাওয়া একদমই মিস করেন না।
র্যাচেল নিজের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে এখনো কোথাও খুলে কিছু বলেনি এমনকি এখন পর্যন্ত কোন অভিনেতা বা কাউকে উনার সাথে কোথাও দেখতে পাওয়া যায়নি সুতরাং আমরা মেনে নিচ্ছি এখন পর্যন্ত র্যাচেলর কোন বয়ফ্রেন্ড নেই। এবং তিনি এখন পর্যন্ত কোন ছেলের সাথে দেখা করছেন না একমাত্র অভিনয় এবং মডেলিংয়ে ক্যারিয়ার কে অন্য পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা চলছে।
কলকাতার লরেটো কনভেন্ট স্কুল থেকে পড়াশোনা শেষ করেন এবং পরে অ্যামিটি ইউনিভার্সিটি থেকে ইংলিশে অনার্স নিয়ে ডিগ্রী গ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই উনার ভবিষ্যৎ নিয়ে স্পষ্ট ধারণা ছিল যে তিনি কি হতে চান, ছোটবেলা থেকেই তিনি একজন সাফল্য অভিনেত্রী হতে চান।
তিনি সোশ্যাল মিডিয়াতে খুব বেশি সক্রিয় এবং সর্বদা তার ফ্যানদের প্রভাবিত করার জন্য তার বোল্ড ছবি পোস্ট করেন,তিনি ইতালিয়ান খাবার এবং ভ্রমণ পছন্দ করেন। প্রায়ই তিনি তার প্রিয় গন্তব্য মিয়ামিতে যান।