চুল ভালো রাখা হোক কিংবা ত্বক, সবেতেই সেরা অ্যালোভেরা, জেনে নিন অ্যালোভেরার উপকারিতা…..

বহু কাজে লাগে অ্যালোভেরা, বাড়িতেই লাগিয়ে ফেলুন গাছ। অ্যালোভেরার একটি গাছ থেকেই অনেক গাছ হয়ে যায়। চুল ভালো রাখা হোক কিংবা ত্বক, সবেতেই সেরা অ্যালোভেরা, জেনে নিন অ্যালোভেরার উপকারিতা।হজম শক্তি, চুল ভালো রাখা, ত্বক ভালো রাখা সবেতেই কাজে লাগে অ্যালোভেরা।চাটনি করেও খাওয়া যায়।

চুল ভালো রাখা হোক কিংবা ত্বক, সবেতেই সেরা অ্যালোভেরা, জেনে নিন অ্যালোভেরার উপকারিতা…..

অ্যালোভেরার পাতা কেটে ভেতরের রস বের করে হালকা গরম জলের সাথে মিশিয়ে খেলে গ্যাসের সমস্যা দূর হয়ে যায় এবং হজম শক্তি বাড়ে।ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্যও বেশ ভালো অ্যালোভেরা জেল।

অ্যালোভেরা জেল ত্বকের যত্নেও বেশ উপকারী। অ্যালোভেরার রস, সামান্য লেবুর রস দিয়ে মিশিয়ে তা ত্বকের যে কোনো দাগ, র‍্যাশের স্থানে দিলে বা মুখে মাখলে মুখ অনেক উজ্জ্বল হয়।

অনেকেই বলেন চুলে যতই ভালো শ্যাম্পু ব্যবহার করা হোক না কেন ভীষণ খুশকি হয়, খুশকি রোধ করা হোক বা চুলের ঔজ্জল্য বৃদ্ধি হোক, সবেতেই অ্যালোভেরার রস বেশ উপকারী। আবার অনেকের খুশকি জমাট বেধে স্ক্যাল্পে ডেলা হয়ে যায়, তাদের জন্যও চুলে অ্যালোভেরার রস নারকেল তেল এর সাথে, আমলকীর রসের সাথে বেশ উপকারী।

অনেকেই ভাবেন কিভাবে ওজন কমাবেন, সহজে ওজন কমানোর জন্য রোজ খান অ্যালোভেরার রস, শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমবে না।

অনেকেরই দাঁত এবং মাড়িতে ব্যাথা হয়, কিছু খেতে গেলেই লাগে, তারা অ্যালোভেরার রস  খেলে ব্যাথা দূর হবে।

চাটনি হিসেবেও খাওয়া যেতে পারে অ্যালোভেরা, যা খেতেও সুস্বাদু হয় এবং শরীরের পক্ষেও উপকারী।

গাছের যত্নেও ব্যবহার করা যায় অ্যালোভেরাকে। পাতা শুদ্ধ ছোট ছোট করে কেটে জলে ভিজিয়ে সেই জল গাছে দিলে গাছ অনেক সতেজ থাকে এবং পোকামাকড় কম হয়। অ্যালোভেরা গাছ বাড়িয়েই লাগিয়ে নিন, একটি গাছ থেকে সহজেও প্রচুর গাছ হয়ে যাবে। এর যত্ন নেওয়াও ভীষণ সহজ। শুধু কয়েকদিন পর পর জল দিলেই হয়।ইনডোর এবং আউটডোর দুজায়গা তেই হয়, তবে আলো প্রয়োজন।